গাছের অবদান মুনমুন মুখার্জ্জী ভেবেছ কি, কি হবে যদি পৃথিবীতে না থাকে গাছ? পশু পাখি কেউ থাকবে না তো, জলে থাকবে না মাছ। মানুষের কথা বলাই বৃথা, সেই তো নাটের গুরু, নিজের স্বার্থে অবিবেচকের মত করে সবকিছু শুরু। গাছের পাতার জাদুর কাছে বিজ্ঞানের আজও হারে, জীব জগতের অক্সিজেন আর কে করতে পারে? শাক সবজি ফুল ফল সব সেও তো গাছের দান, নিজের প্রয়োজনে কেটে-কুটে কি দিই তার প্রতিদান? নিজেদের বাঁচাতে এগিয়ে এসে গাছ লাগাতে হবে, জীববৈচিত্রের রক্ষা করা একমাত্র তবেই হবে। দূষণের ফলে ধ্বংসের মুখে পৃথিবী যে আজকাল, আহ্বান করি গাছ লাগিয়ে ধরো বসুন্ধরার হাল।
এক টুকরো ভালোবাসা মুনমুন মুখার্জ্জী ছোট্ট তপার চিৎকারে সুমনা চমকে উঠে। বাগানে খেলতে গিয়েছিল হঠাৎ কি হল? ও ছুটে বাইরে এসে মেয়েকে দেখতে না পেয়ে ঘাবড়ে যায়, আর তার নাম ধরে ডাকতে থাকে। "তপা তপা, কোথায় তুই?" "মা আমি বাথরুমে, তুমি এসো এক্ষুণি" "বাথরুমে? কি হল? খোল খোল--" দরজা খুলে তপা মাকে টেনে বাথরুমে ঢুকিয়ে দরজা লাগিয়ে দেয়। তার চোখে মুখ আতঙ্ক। কপাল থেকে রক্ত ঝড়ছে। সুমনা ভয় পেয়ে যায়। "কি হয়েছে সোনা?" "খেলতে গিয়ে ভাই ব্যাট এত জোরে চালালো যে আমার কপালে লাগলো। ঘরে বাবার সামনে বললে বাবা ওকে মারবে। ওর কি দোষ, লেগে গেছে, ইচ্ছে করে তো মারেনি।" "তোকে কে বলল বাবা ওকে মারবে? খেলতে গিয়ে লাগতেই পারে--" "বকবে না তো?" "না রে মা, বকবে না।" "ঠিক আছে, তবে ঘরে চলো।" "একটু বস, আগে রক্ত বন্ধ করতে হবে।" সুমনা মেয়েকে বাথরুমে রেখেই বাইরে বেরিয়ে এসে দেখে পাশের বাড়ির দেওর রাজা এসেছে। "বৌদি তপু কেমন আছে? ওর কি খুব জোর লেগেছে?" সুমনার স্বামী জহর বলে, "ভেতরে কি করছ? মেয়েকে বাইরে নিয়ে...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন